THE GREATEST GUIDE TO ব্যর্থ প্রেমের গল্প

The Greatest Guide To ব্যর্থ প্রেমের গল্প

The Greatest Guide To ব্যর্থ প্রেমের গল্প

Blog Article

স্কুলের প্রথম দিন ও শেষ দিনে সকলের চোখেই জল থাকে, কিন্তু তার কারণটা হয় আলাদা।

তুই আজকে জীবনের অনেক বড় ধরণের অন্যায় করে ফেলেছিস। আজকে তুই সত্যিকারের ভালোবাসাটাকে হারিয়ে ফেললি।

এদিকে এতোক্ষণ ধরে যে ছেলেটা দিশার অপমান জনক কথা গুলি শুনলো ‘সেই ছেলেটার নাম রক্তিম। অসমাপ্ত স্বার্থপর গল্প সে একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের এতিম অনাথ ছেলে। ছোটো বেলায় ওর মা-বাবাকে একটা এক্সিডেন্টে চিরো দিনের জন্য হারিয়ে ফেলে। তারপর অনেক কষ্ট ওর একটা দুর সম্পর্কের মামির কাছে বড় হয়। সেও দিশার মতো ইন্টার ২য় বর্ষের ছাত্র। (রিয়াল লাইফে অনেক ছোট আমি) আর ও যে এতোক্ষণ চুপচাপ দিশার অপমান জনক কথা গুলি শুনলো তার একটি কারণ আছে। কারণটা রক্তিম দিশাকে ভালোবাসে”শুধু ভালোবাসে না অনেক বেশীই ভালোবাসে সে দিশাকে। আর তাই আজ সে এসেছিলো দিশাকে ওর জন্মদিনের শুভেচ্ছা যানাতে। সাথে করে একটা উপহারও নিয়ে এসেছিলো দিশাকে দেয়ার জন্য কিন্তু সেটা আর হলো কই। সে যখন দিশাকে উপহারটা দিতে যায় ‘তখন দিশা ওর বান্ধবীদের সাথে কথা বলছিলো। রক্তিম যখন উপহারটা নিয়ে দিশার সামনে যায়। তখন দিশা রক্তিমকে দেখে সাথে সাথে অনেক রেগে যায়। রেগে গিয়ে তখন উপরের কথা গুলি রক্তিমকে বলে ফেলে। পরিচয় পর্ব শেষ এখোন বাস্তবে ফেরা যাক।

তার সাথে খুনসুটি কিছু কথা, কিছু স্মৃতির পাতা,

আলোরানির আরও কিছু গল্প- ব্যর্থ প্রেমের গল্প একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প ছোট হাসির গল্প

এদিকে রক্তিম চলে গেলে দিশার বাবা-মা দিশার কাছে যায়। গিয়ে বলে ….

স্কুল জীবনে বন্ধুত্ব রংধনুর সাত রং দিয়ে মাখা।

দেখো দিশু ‘আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি। সেই প্রথম দেখার পর থেকেই। সারাক্ষণ শুধু তোমার কথা ভাবতাম। শুধু তোমায় নিয়ে মেতে থাকতাম। আমি জানতাম যে আমার ভালোবাসা শুধু এক তরফাই থাকবে। তাই তোমাকে পাবার আশা আমি ছেরে দিয়েছিলাম। তবে আমি এটা জানতাম না যে তুমিও আমাকে ভালোবেসে ফেলবে। জানো আমারো না অনেক দিনের ইচ্ছে তোমাকে বিয়ে করে বউ করে আমার ঘরে নিয়ে আসবো। আমাদের সংসার হবে ‘। একটা সুন্দর ফুট ফুটে মেয়ে হবে যে সারাক্ষণ শুধু বাবাই বাবাই বলে আমার পিছনে লেগে থাকবে। কিন্তু।

_, নানি আমি এখনো পুরো ডাক্তার হইনি । আমি এখন হাফ ডাক্তার, কয়েক দিন পরে ফুল ডাক্তার হব। তখন আপনার চিকিৎসা আমি করব ইনশাআল্লাহ। কথা শুনে নানী হেসে ওনাকে জড়িয়ে ধরলেন।

কি সব ‘পাগলের মতো কথা বলছো তুমি আম্মু!” ওর মতো গুন্ডা ‘বখার্টে ছেলেকে তুমি ভালো ছেলে বলছো। ওর কি কোনো লাজ ‘লজ্জা আছে নাকি। এদের কাজ শুধু মারপিট করা। বিনা নটির্সে যে কারো বাসায় প্রবেশ করা। দেখছো না একটু আগেই আমাদের বাসায় এসে পুরো পার্টিটাই নষ্ট করে দিলো। তাই তো আমি ওকে এখান থেকে ঘাড় ধরে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে চাইলাম। তখন তো সে এখান থেকে চলে গেলো। কি ব্যাহায়া’নীর্লয্য’ছেলে একটা ওর মা-বাবা হয়তো ওকে ভালোভাবে শিক্ষা দিতে পারে।

আজ মনে হচ্ছে স্কুলের সেই চার দেওয়ালের গন্ডিটা ছোট হলেও তার মধ্যেই ছিল জীবনের সমস্ত সুখ।

গাছ নিয়ে ছোট কবিতা

জীবনের সব মুহূর্তগুলোর মধ্যে শৈশবের সেরা মুহূর্তটি কেটেছে স্কুলের দিনগুলোতে।

বাচ্চাদের মত কথা কাটাকাটি করতে করতে ওরা প্রায় মাম এর বাড়ির কাছের গলিটায় পৌঁছে গেলো । অবসন্ন গলায় গৌরব গাড়িটা থামিয়ে জিজ্ঞাসা করলো “মাম তুমি ভালো আছো তো?”

Report this page